• প্রথমপাতা
  • আমাদের সম্পর্কে
    • বিদ্যালয়ের ইতিহাস
    • বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাতা,যাঁর নামে নামকরণ ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
    • বিদ্যালয়ের অবকাঠামো
    • ম্যানেজিং কমিটি
    • সভাপতির বাণী
    • প্রধান শিক্ষকের বাণী
    • শিক্ষক-শিক্ষিকা
    • প্রাক্তন প্রধান শিক্ষকবৃন্দ
  • একাডেমিক
    • ছাত্র-ছাত্রী
    • রেজাল্ট অ্যাপ
  • ভর্তির তথ্য
  • ফলাফল
    • বিগত পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল
      • জে এস সি পরীক্ষার ফল
      • এস এস সি পরীক্ষার ফল
  • গ্যালারি
    • ছবি গ্যালারি
    • ভিডিও গ্যালারি
  • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
  • ব্লগ
  • রেজাল্ট সফটওয়্যার
  • যোগাযোগ
কোন প্রশ্ন আছে?
0309108294, 01819509107
kalakopakpschool@gmail.com

enEnglish

  • enরেজাল্ট অ্যাপ
  • frFrench
কলাকোপা কোকিলপ্যারী উচ্চ বিদ্যালয়
    • প্রথমপাতা
    • আমাদের সম্পর্কে
      • বিদ্যালয়ের ইতিহাস
      • বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাতা,যাঁর নামে নামকরণ ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য
      • বিদ্যালয়ের অবকাঠামো
      • ম্যানেজিং কমিটি
      • সভাপতির বাণী
      • প্রধান শিক্ষকের বাণী
      • শিক্ষক-শিক্ষিকা
      • প্রাক্তন প্রধান শিক্ষকবৃন্দ
    • একাডেমিক
      • ছাত্র-ছাত্রী
      • রেজাল্ট অ্যাপ
    • ভর্তির তথ্য
    • ফলাফল
      • বিগত পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল
        • জে এস সি পরীক্ষার ফল
        • এস এস সি পরীক্ষার ফল
    • গ্যালারি
      • ছবি গ্যালারি
      • ভিডিও গ্যালারি
    • নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
    • ব্লগ
    • রেজাল্ট সফটওয়্যার
    • যোগাযোগ

    স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্ণার

    • Home
    • স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্ণার

    [vc_row][vc_column][vc_single_image image=”9831″ img_size=”full”][/vc_column][/vc_row][vc_row][vc_column][vc_headings borderclr=”#000000″ title=”স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী কর্ণার” google_fonts=”font_family:Abril%20Fatface%3Aregular|font_style:400%20regular%3A400%3Anormal” titlesize=”63″ titleclr=”#dd3333″]write your detail or leave blank[/vc_headings][vc_row_inner][vc_column_inner][vc_column_text]০১। স্বাধীনতার সচিত্র ইতিহাস (স্লাইড শো)

    ০২। স্বাধীনতার সচিত্র ইতিহাস (পিডিএফ ফাইল)

    ০৩। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ

    ০৪। মুজিব শতবর্ষের থিম সংগীত

    ০৫। বঙ্গবন্ধুর ফটো আর্কাইভ[/vc_column_text][/vc_column_inner][/vc_row_inner][/vc_column][/vc_row][vc_row][vc_column][vc_column_text]

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী

    উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী
    বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী.png

    বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন ও বাস্তবায়ন সম্পর্কিত জাতীয় কমিটি দ্বারা প্রকাশিত
    আনুষ্ঠানিক নাম বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী
    পালনকারী  বাংলাদেশ
    ধরন জাতীয়
    তাৎপর্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জনের ৫০ বছর পূর্তি
    শুরু ২৬ মার্চ ২০২১
    সম্পর্কিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী হলো ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর নয়মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছরপূর্তি পালনের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃৃক ঘোষিত একটি বার্ষিক পরিকল্পনা। সরকার ২৬ মার্চ ২০২১ থেকে ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালনের ঘোষণা দেয়।[১][২][৩][৪][৫]

    আভিধানিক ভাষায়, “সুবর্ণজয়ন্তী” শব্দটি মূলত কোনো ঘটনার ৫০ বছরপূর্তিকে নির্দেশ করে।

    পরিচ্ছেদসমূহ

     

    • ১প্রেক্ষাপট
    • ২প্রারম্ভিক উদযাপন
      • ২.১অভ্যন্তরীণ
        • ২.১.১কোভিড-১৯
      • ২.২আন্তর্জাতিক
    • ৩সমাপনী উদযাপন
    • ৪আরো দেখুন
    • ৫তথ্যসূত্র

    প্রেক্ষাপট[সম্পাদনা]

    ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঢাকাসহ সমগ্র বাংলাদেশে গণহত্যা চালায়। এই গণহত্যায় শুধুমাত্র ঢাকাতেই ৬ থেকে ৭ হাজার সাধারণ মানুষ সেই রাতে প্রাণ হারায়। বাংলাদেশে এই দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস নামে পরিচিত।[৬] সেই দিন রাত ১২ টার পর (২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়।[৭] ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করায় ১৯৭২ সাল থেকেই বাংলাদেশ ২৬শে মার্চ কে “স্বাধীনতা দিবস” হিসাবে পালন করে আসছে। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণ করে এবং বাংলাদেশ বিজয় অর্জন করে। এই দিনটি ১৯৭২ সাল থেকে বাংলাদেশ বিজয় দিবস হিসাবে পালন করছে। ২০২১ সালে স্বাধীনতার ঘোষণা ও যুদ্ধে বিজয় অর্জনের ৫০ বছর পূর্ণ হয়। তাই স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে ২০২১ সালকে “সুবর্ণজয়ন্তী” হিসাবে পালন করা হয়।[১][৮][৯]

    ২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইস্তেহারের মধ্যে ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে “রূপকল্প ২০২১” ঘোষণা করে, যেখানে ২০২১ সালের মধ্যেই বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল, ডিজিটাল ও আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রত্যয় দেয়া হয়।

    প্রারম্ভিক উদযাপন[সম্পাদনা]

    “স্বাধীনতার ৫০ বছর” – লিখা হয়েছে লাল ও সবুজ রঙে, যেটি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রঙ।

    অভ্যন্তরীণ[সম্পাদনা]

    আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদযাপন শুরু হয় ২০২১ সালের ২৬ মার্চ তারিখে। সুবর্ণজয়ন্তীর সঙ্গে বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মুজিব বর্ষও পালিত হয়। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানগণ উদযাপিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ২০২১ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর সম্মিলিত অনুষ্ঠান ‘মুজিব চিরন্তন’-এ যোগ দিতে ১৭ মার্চ বাংলাদেশে আসেন মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মোহামেদ সলিহ; ১৯ মার্চ বাংলাদেশ সফর করেন  শ্রীলংকার প্রধানমন্ত্রী মহিন্দা রাজাপাকসে; ২২ মার্চ বাংলাদেশ সফর করেন নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভণ্ডারী; ২৪শে মার্চ বাংলাদেশ সফর করেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ড. লোটে শেরিং এবং স্বাধীনতা দিবসের দিন ২৬ মার্চ বাংলাদেশ সফর করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।[৪][৮][১০] এছাড়াও জো বাইডেন, শি চিনফিং, বরিস জনসন, ভ্লাদিমির পুতিন, জাস্টিন ট্রুডো, ইয়োশিহিদে সুগা, ইমরান খান, পোপ ফ্রান্সিস, আন্তোনিও গুতেরেস -এর মতো বৈশ্বিক নেতারা অভিনন্দন বার্তা পাঠান এবং বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেন।[১][৯][১১]

    50 years of Bangladesh.png

    ২৬ মার্চ ভোরে পঞ্চাশবার তোপধ্বনির মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচির সূচনা করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এই দিনে বাংলাদেশের সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে তোলা হয় জাতীয় পতাকা।[১][৯][১০]

    সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপগুলোকে সজ্জিত করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনায় স্বাধীনতা দিবসের কয়েক দিন আগে থেকেই চলে আলোকসজ্জা।[১][৯][১০]

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে এ দিন দেশের সকল ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা ও মুনাজাত করা হয়।[১][৯]

    কোভিড-১৯[সম্পাদনা]

    কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারীর কারণে সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে সীমিত দর্শক অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিল। আবার দর্শকহীন অনুষ্ঠানগুলোতেও নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।[৯]

    আন্তর্জাতিক[সম্পাদনা]

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে যুক্তরাজ্যের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স অফ ওয়েলস চার্লস এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিশেষ বাণীর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানান। বরিস জনসন ব্রিটেনের আর্থ-সামাজিক খাতে ব্রিটিশ বাংলাদেশীদের অবদানের কথা উল্লেখ করে বলেন, “ছয় লক্ষ ব্রিটিশ-বাংলাদেশী দুইদেশের মধ্যে বন্ধনকে জিইয়ে রেখেছে”।[১২]

    বাংলাদেশের বাইরে নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে ২৬শে মার্চ ২০২১ তারিখে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপিত হয়। বিশিষ্ট মার্কিন রাজনীতিবিদ, নিউইয়র্কে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত/কনসাল জেনারেল ও বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ বাংলাদেশী-আমেরিকান কমিউনিটির অংশগ্রহণে কনস্যুলেট ভার্চুয়াল সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠান পালিত হয়।[১৩]

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ২৬ মার্চ ২০২১ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন বুর্জ খলিফায় ঘণ্টাব্যাপী বঙ্গবন্ধুর ছবি প্রদর্শন ও আলোকসজ্জার আয়োজন করা হয়।[৮]

    সমাপনী উদযাপন[সম্পাদনা]

    বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বর্ষ জুড়ে চলা কর্মকাণ্ডের সমাপ্তি হয় ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী পালনের মাধ্যমে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর নিকট আত্মসমর্পণ করে। এই দিনটি বাংলাদেশে বিজয় দিবস হিসাবে উদযাপিত হয়, যার ৫০ বছর পূর্ণ হয় ১৬ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে। এই দিনকে সামনে রেখে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

    এই কর্মসূচীর অংশ হিসাবে ১৫ ডিসেম্বর তিনদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকা আসেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ।[১৪] ১৫ ডিসেম্বর তিনি জাতীয় স্মৃতিসৌধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

    ১৬ ও ১৭ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয় ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ নামক অনুষ্ঠান। ১৬ ডিসেম্বর বিকাল ৪:৩০ মিনিটে উক্ত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশের মানুষের সঙ্গে মিলে একটি ‘শপথ’ পাঠ করেন।[১৫]

    [/vc_column_text][/vc_column][/vc_row]

    স্বত্বাধিকারী কলাকোপা কোকিলপ্যারী উচ্চ বিদ্যালয় কারিগরি সহযোগিতায় কলাকোপা কোকিলপ্যারী (আইসিটি ক্লাব)